রান্না ঘরে এই জিনিস গুলি বাড়ন্ত করে রাখলে লক্ষী দেবী কুপিত হন, জানুন কোন জিনিসের কথা বলা হয়েছে
Follow us on Google news | https://news.google.com/s/CBIwgfi7sp8B?sceid=IN:bn&sceid=IN:bn&r=11&oc=1">Follow |
---|---|
Follow us on Facebook | Follow |
Join our WhatsApp Channel | Join |
Follow us on X | Follow |
দেবী লক্ষী আমাদের সুখ, শান্তি ও ধনের দেবী। তার আশীর্বাদে আমরা মানসম্মান, প্রতিপত্তি ও প্রচুর অর্থের মালিক হতে পারি। কিন্তু যদি দেবী রুষ্ট হন তাহলে সকল কিছু বৃথা হয়ে যান। দেবীর অপর নাম চঞ্চলা, যদি আমদের কিছু ভুল হয়ে থাকে তিনি সহজেই আমাদের ত্যাগ করে চলে যান। লক্ষী দেবী বাস্তু শাস্ত্র মতে পুজা পেতে ও বাস্তুর মতে তৈরি গৃহস্তের বাড়িতে থাকতে পছন্দ করেন।
তাই বাড়ি তৈরির আগে বাস্তু জেনে নেওয়া খুব প্রয়োজন। এর পাশাপাশি ঘরে অনেক জিনিস রাখা বারণ যা লক্ষী দেবীর অপছন্দের এবং কিছু জিনিস যা সর্বদা রাখতে হবে যাতে লক্ষী দেবী অচলা হয়ে বসবাস করবেন আপনার গৃহে। আসুন জেনে নেই কোন ৪টি জিনিস রাখা শুভ অর্থ আয়ের জন্যে।
১) চাল:- চাল বা ধান হলো লক্ষির ঝাপির মূল ধন। এটি ঘরে সর্বদা রাখতে হবে, তাহলে মাতা লক্ষী আপনার গৃহে বসবেন করবেন ও আপনার ওপর কৃপা দৃষ্টি রাখবেন। চাল যদি না থাকে ঘরে তাহলে শুক্রর দোষ পরে এবং অর্থ সংকট শুরু হয়ে যায়। তাই আপনার রান্না ঘরে সব সময় চাল মজুত রাখতে হবে।
২) নুন:- নুন এমন একটি জিনিস যা না দিলে কোনো খাবারেরই স্বাদ থাকে না। তেমনই আপনার হেসেলে যদি নুন ফুরিয়ে যায় তবে আপনারও জীবনেই শান্তি ও সুখ থাকবে না। এতে বাস্তুর দোষ প্রাপ্তি হয় এবং নেতিবাচক শক্তি আপনাকে ঘিরে ধরে। তাই নুন রাখতেই হবে ঘরে।
৩) আটা বা ময়দা:- ভারতে ভাতের সমতুল্য খাবার হলো রুটি যা আটা বা ময়দা থেকে তৈরি করা হয়। তাই ঘরে আটা বা ময়দা না থাকলেও লক্ষী দেবী আপনার ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করবেন। এতে আপনার অমঙ্গল নিশ্চিত। আপনার হয়ে যাওয়া কাজ ও অর্থ হাত থেকে বেরিয়ে যেতে পারে। তাই ঘরে আটা বা ময়দা রাখতেই হবে।
৪) হলুদ:- হিন্দু ধর্মে হলুদকে সকল শুভ কাজে ব্যাবহার করা হয়। এটি খুব পবিত্র একটি বস্তু হিসেবে গণ্য করা হয়। কোনো সবজি হলুদ ছাড়া খাওয়া হয় না। তাই রান্না ঘরে হলুদ ফুরিয়ে গেলে বৃহস্পতির দোষ পরে। আপনার সকল কাজে আপনি এর ফলে বাধা প্রাপ্তি করবেন। তাই হলুদ শেষ হবার আগেই নিয়ে রাখা ভালো।
এখানে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র অনুমান এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। এখানে উল্লেখ করা জরুরী যে আমরা কোনো ধরনের অন্ধবিশ্বাস বা তথ্যকে সমর্থন করি না। কোন তথ্য বা অনুমান প্রয়োগ করার আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।