স্বাস্থ্য ও ফিটনেসজীবনযাপন

Calcium rich food : শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কমাতে খাবারের পাতে রাখুন এই খাবার, হাড় হবে মজবুত ও সুস্থ

Follow us on Google newshttps://news.google.com/s/CBIwgfi7sp8B?sceid=IN:bn&sceid=IN:bn&r=11&oc=1">Follow
Follow us on FacebookFollow
Join our WhatsApp ChannelJoin
Follow us on XFollow

আমাদের শরীর সুস্থ ও সবল রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণের ক্যালসিয়ামমের প্রয়োজন। খাবারে এমন কিছু জিনিস রয়েছে যা আপনার শরীরের ক্যালসিয়াম সহজেই পূরণ করতে পারে। জেনে নিন কোন কোন খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।

ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের দাঁত দুর্বল হয়ে পড়ে। এছাড়াও সুস্থ শরীর বজায় রাখতে ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরে অতি প্রয়োজনীয়।

আমাদের শরীর সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ক্যালসিয়াম অতি প্রয়োজনীয়। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে হাড় দুর্বল হওয়া, দাঁতের সমস্যা ও নখ ভেঙে যাওয়ার মত নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই আমাদের খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকা অতি প্রয়োজনীয়। শরীরে প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম না থাকলে আমাদের শরীর হাড় থেকে ক্যালসিয়াম নিতে শুরু করে, এর ফলে শরীরের হাড় দুর্বল হতে শুরু করে।

খুব সহজে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করা কিছু খাবার, যা আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করলেই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করবে।

A jug and glass full of milk

দুধ ও দই : ১০০ গ্রাম দুধে প্রায় ১৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। রোজ এক গ্লাস গরুর দুধ পান করলে শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম পূরণ করবে। এছাড়াও দুধের মতোই দই এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম।

Ragi food

রাগি : রাগি প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। ১০০ গ্রাম রাগিতে প্রায় ৩৪৪ থেকে ৩৬৪ মি: গ্রা: ক্যালসিয়াম থাকে। অর্থাৎ রাগিতে দুধের চেয়েও বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।

Sprouted mugs in a fresh bowl

অঙ্কুরিত মুগ : অঙ্কুরিত মুগ প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ার সাথে সাথে এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম। সালাদ বা ডিমের সাথে অঙ্কুরিত মুগ খেলে এটি শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিন ও ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে সাহায্য করবে।

Gur sweets

গুড় : গুড়ের মধ্যেও রয়েছে ক্যালসিয়াম। প্রতিদিন সামান্য পরিমাণে গুড় খেলে আপনার শরীর ভালো পরিমাণের ক্যালসিয়াম পেতে পারে।

Disclaimer : ওপরের উল্লেখিত উপাদানগুলো শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য। এই উপাদান কোনোভাবেই যোগ্য চিকিৎসার বিকল্প নয়। বিস্তারিত জানার জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button