Site icon sangbadindia

সৌন্দর্যের নিরিখে বিরাট পত্নী আনুষ্কাকেও হার মানাবে ইমরান তাহিরের স্ত্রী, রইলো ছবি

PicsArt 05 26 04.10.09
Follow us on Google news Follow
Follow us on Facebook Follow
 Join our WhatsApp Channel  Join
Follow us on X Follow

দক্ষিণ আফ্রিকার জনপ্রিয় স্পিন বলার ইমরান তাহিরকে প্রায় সকলেই চেনেন। অসাধারণ স্পিন বলিংয়ের দৌলতে বিশ্বের অনেক বড় বড় ব্যাটসম্যানদের হার মানিয়েছেন এবং নিজের টিমকে জয় পেয়ে দিয়েছেন এই স্পিন বলার। সাউথ আফ্রিকার হয়ে খেললেও আসলে কিন্তু তার জন্ম আর বেড়ে ওঠা দুটোই পাকিস্তানের মাটিতে। তারপর তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ইমরান তাহির তিনটি আন্তর্জাতিক ফরম্যাটেই ক্রিকেট খেলার সুযোগ পেয়েছেন এবং অসাধারণ বোলিং করে নিজের ও দলের অনেক নাম কুড়িয়েছেন।

ইমরান তাহিরের উজ্জ্বল ক্যারিয়ার সম্পর্কে প্রায় সকলেই জানেন, কিন্তু খুব কম সংখ্যক মানুষ আছে যারা তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে জানেন। ১৯৮৮ সালে ইমরান পাকিস্তানের হয়ে আন্ডার 19 একটি সিরিজে খেলার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছিলেন। সেখানে প্রথম সুমাইয়ার সঙ্গে দেখা হয়েছিল এই স্পিনারের। সুমাইয়া ছিলেন একজন মডেল। প্রথম দেখাতেই মডেল সুমাইয়ার প্রেমে পড়ে যান ইমরান, কিন্তু সুমাইয়ার মনে ইমরানের জন্য তেমন কিছু ছিল না।

imran tahir wife Sumayya Dildar

সিরিজ শেষে করে পাকিস্থান ফিরে আসার পর ইমরান সুমাইয়াকে ভুলতে পারেননি এবং অনেক মিস করতে শুরু করেন। তার পর থেকেই ইমরান তার সাথে দেখা করতে বার বার দক্ষিণ আফ্রিকা যেতে থাকেন। কয়েকবার সাক্ষাতের পর সুমাইয়া বুঝতে পারেন যে ইমরান তাকে বেশ পছন্দ করেন এবং এর পরে দুজন একে অপরের সাথে ডেট করতে ও সময় কাটাতে শুরু করেন।

Crickter Imran tahir sitting with her beautiful wife

ইমরান ও সুমাইয়া কয়েক মাস পরেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন কিন্তু দুজনেই ভিন্ন দেশ হওয়ার জন্য অনেক সমস্যার সম্মুখীন হন। এছাড়াও দুজনেরই নিজের দেশের প্রতি অনেক ভালোবাসা ছিল। একদিকে ইমরান পাকিস্তান দলে নিজের জায়গা করার আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছিলেন আর অন্যদিকে সুমাইয়াকে নিজের দেশ ছেড়ে পাকিস্থান আসতে রাজি করতে পারছিল না। অবশেষে ইমরান নিজেই পাকিস্তান ছেড়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় স্থায়ী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

 

Imran tahir holding ipl trophy with his son and wife

২০০৬ সালেই ইমরান চিরদিনের জন্য পাকিস্তান ত্যাগ করে সাউথ আফ্রিকা চলে যান এবং ২০১৭ সালে দুজনে বিয়ে করেন। বর্তমান তাদের জিবরান নামে একটি ছেলে রয়েছেন।

Exit mobile version